মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনার কার্যাবলী লিখুন। / মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভিন্ন কার্যাবলী সম্পাদন করে থাকে- ব্যাখ্যা করুন।
মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনার
সংজ্ঞা: মানবসম্পদ
ব্যবস্থাপনা (Human Resource
Management - HRM) হল একটি সংগঠনের অভ্যন্তরে কর্মীদের নিয়োগ, নির্বাচন, প্রশিক্ষণ, মূল্যায়ন, উন্নয়ন ও ক্ষতিপূরণ
প্রদানের একটি সুসংগঠিত প্রক্রিয়া। এর মূল উদ্দেশ্য হলো প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য
অর্জনের জন্য মানবসম্পদকে দক্ষ, উৎপাদনশীল এবং
সন্তুষ্ট রাখার মাধ্যমে সর্বোচ্চ ব্যবহারে নিয়ে আসা।
অর্থাৎ, মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা এমন একটি প্রক্রিয়া যা কর্মীদের দক্ষতা ও কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানকে কার্যকরভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করে। মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা হল কর্মীদের সঠিকভাবে ব্যবহার, উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণের একটি কৌশলগত প্রক্রিয়া, যা প্রতিষ্ঠানের সফলতার জন্য অত্যাবশ্যক।
মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনার
কার্যাবলী: মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা একটি
সংগঠনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শাখা, যা কর্মীদের সাথে
সম্পর্কিত বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। এর মূল লক্ষ্য হলো প্রতিষ্ঠানের
লক্ষ্য অর্জনে মানবসম্পদকে দক্ষভাবে ব্যবহার করা ও তাদের উন্নয়নের মাধ্যমে
সংগঠনকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। নিচে মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনার প্রধান কার্যাবলিগুলো
বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হলো:
১.
কর্মী
পরিকল্পনা (Human Resource
Planning): সংগঠনের বর্তমান ও ভবিষ্যতের
মানবসম্পদের চাহিদা নিরূপণ করে সেই অনুযায়ী কর্মী সংগ্রহ ও ব্যবস্থাপনার
পরিকল্পনা তৈরি করা হয়।
২. কর্মী সংগ্রহ ও নির্বাচন (Recruitment and Selection): যোগ্য ও দক্ষ কর্মী খুঁজে বের করা এবং তাদেরকে নিয়োগ দেওয়ার প্রক্রিয়া। এতে বিজ্ঞাপন, সাক্ষাৎকার, পরীক্ষা ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত থাকে।
৩.
প্রশিক্ষণ
ও উন্নয়ন (Training and
Development): নিয়োগপ্রাপ্ত
কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রাথমিক ও চলমান প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়।
এছাড়া কর্মীদের ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্টের জন্যও উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিচালিত
হয়।
৪. মূল্যায়ন (Performance Appraisal): কর্মীদের কর্মক্ষমতা নিয়মিত মূল্যায়ন করে তাদের অগ্রগতি, দক্ষতা এবং উন্নতির সুযোগ চিহ্নিত করা হয়।
৫.
পারিশ্রমিক
ও প্রণোদনা (Compensation and
Benefits): কর্মীদের ন্যায্য ও
প্রতিযোগিতামূলক বেতন, বোনাস, ইনসেনটিভ, ভাতা, বিমা, ছুটি ইত্যাদি সুবিধা
প্রদান করা হয়।
৬. কর্মী সম্পর্ক (Employee Relations): কর্মীদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা, অভিযোগ নিষ্পত্তি, শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং শ্রমিক ইউনিয়নের সাথে সম্পর্ক রক্ষা করা এই কার্যাবলির অন্তর্ভুক্ত।
৭.
শৃঙ্খলা
ও নিয়ন্ত্রণ (Discipline and
Grievance Handling):কর্মীদের শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য নিয়মনীতি প্রয়োগ এবং
অভিযোগের কার্যকর সমাধান করা হয়।
৮. সুরক্ষা ও স্বাস্থ্যবিধি (Health and Safety): কর্মীদের জন্য নিরাপদ ও স্বাস্থ্যকর কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনার অন্যতম দায়িত্ব।
৯.
প্রণোদনা
ও অনুপ্রেরণা (Motivation and
Incentives): কর্মীদের কর্মস্পৃহা
বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা ও উৎসাহমূলক কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়।
১০. পদোন্নতি ও স্থানান্তর (Promotion and Transfer): কর্মীদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দেওয়া ও প্রয়োজনে অন্য বিভাগে স্থানান্তর করা হয়।
উপসংহার: মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনার কার্যাবলিগুলো একটি
প্রতিষ্ঠানের সঠিক পরিচালনা ও সাফল্যের জন্য অপরিহার্য। দক্ষ ও অনুপ্রাণিত কর্মী
বাহিনী গড়ে তুলতে এসব কার্যাবলির কার্যকর বাস্তবায়ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বিকল্প উত্তর:
ভূমিকা: মানবসম্পদ একটি প্রতিষ্ঠানের
সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ। একটি প্রতিষ্ঠানের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য দক্ষ, সৃজনশীল ও উৎপাদনশীল কর্মীবাহিনী অপরিহার্য। এই কর্মীদের
সঠিকভাবে নির্বাচন, প্রশিক্ষণ, মূল্যায়ন এবং পরিচালনা করার কাজটি করে থাকে মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা (Human Resource Management)। এটি কেবলমাত্র কর্মী
নিয়োগ নয়, বরং কর্মীদের কর্মজীবনের
প্রতিটি ধাপে সহায়তা ও উন্নয়নের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের সমগ্র উৎপাদনশীলতাকে
প্রভাবিত করে।
নিচে মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনার প্রধান
কার্যাবলিগুলো বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হলো:
১. মানবসম্পদ পরিকল্পনা (Human Resource Planning):
এই ধাপে প্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যৎ চাহিদা বিশ্লেষণ
করে কর্মীসংখ্যা, দক্ষতা, যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা
ও অন্যান্য বিষয় বিবেচনায় নিয়ে একটি পরিকল্পনা তৈরি করা হয়। এর উদ্দেশ্য হলো
সময়মতো সঠিক সংখ্যক ও সঠিক ধরণের কর্মী প্রস্তুত রাখা। এই প্রক্রিয়ায় ভবিষ্যতের
কাজের পরিমাণ অনুমান করা হয় এবং সেগুলোর জন্য প্রয়োজনীয় মানবসম্পদের সরবরাহ ও
চাহিদার মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করা হয়। এতে প্রতিষ্ঠান কর্মী সংকট বা অতিরিক্ত
কর্মী সমস্যায় পড়ে না।
২. কর্মী সংগ্রহ ও নির্বাচন (Recruitment and Selection):
এই ধাপে উপযুক্ত প্রার্থীদের চিহ্নিত করে আবেদন
আহ্বান করা হয়। এরপর আবেদন বাছাই, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা, দক্ষতা যাচাই এবং সাক্ষাৎকার গ্রহণ করে প্রতিষ্ঠানের উপযোগী কর্মী
নির্বাচন করা হয়। এর ফলে প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য পূরণে উপযুক্ত ও কর্মক্ষম লোকবল
নিশ্চিত হয়। কর্মী নির্বাচনের সময় প্রার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতা, পূর্ব অভিজ্ঞতা, ব্যক্তিত্ব ও যোগাযোগ দক্ষতাও
বিবেচনায় নেওয়া হয়।
৩. প্রশিক্ষণ ও উন্নয়ন (Training and Development):
প্রতিষ্ঠানে নতুন কর্মীদের দক্ষ করে তোলার
পাশাপাশি বর্তমান কর্মীদের জ্ঞান ও দক্ষতা আরও বাড়ানোর জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা
করা হয়। এতে কর্মীরা নতুন প্রযুক্তি, কৌশল ও প্রক্রিয়া সম্পর্কে অবগত হয়।
প্রশিক্ষণের ফলে কর্মীরা আত্মবিশ্বাসী হয় এবং কাজের মান ও উৎপাদনশীলতা বাড়ে।
উন্নয়নমূলক কর্মসূচি যেমন লিডারশিপ ট্রেনিং, টিম বিল্ডিং বা
সফট স্কিল উন্নয়ন— কর্মীদের দীর্ঘমেয়াদি অগ্রগতি নিশ্চিত করে।
৪. কর্মক্ষমতা মূল্যায়ন (Performance Appraisal):
প্রতিটি কর্মী তার দায়িত্ব কতটা দক্ষতার সঙ্গে
পালন করছে, তা নিয়মিত মূল্যায়ন করা হয়। কর্মক্ষমতা বিশ্লেষণের মাধ্যমে কর্মীদের শক্তি
ও দুর্বলতা চিহ্নিত করা যায়, যার মাধ্যমে উপযুক্ত প্রশিক্ষণ,
পুরস্কার বা পদোন্নতির সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়। এই মূল্যায়ন কর্মীদের
উন্নতির জন্য একটি গাইডলাইন হিসেবে কাজ করে এবং তাদের কাজের প্রতি উৎসাহিত করে।
৫. পারিশ্রমিক ও সুবিধা
প্রদান (Compensation and Benefits):
কর্মীদের কাজের পরিপ্রেক্ষিতে তাদের উপযুক্ত বেতন
ও অন্যান্য সুবিধা প্রদান করা হয়। এটি কেবল আর্থিক দিক নয়, বরং মানসিক
সন্তুষ্টি ও কাজের প্রতি আগ্রহ বজায় রাখতে সহায়ক। যেমন: বোনাস, ইনসেনটিভ, স্বাস্থ্য বিমা, অবসরকালীন
সুবিধা, বাসা ভাড়া ভাতা ইত্যাদি। ন্যায্য পারিশ্রমিক
প্রতিষ্ঠানের প্রতি কর্মীদের আনুগত্য বাড়ায় এবং চোরাচালান, অনিয়ম
বা চাকরি ছেড়ে দেওয়ার প্রবণতা কমায়।
৬. শ্রম-সম্পর্ক উন্নয়ন (Employee Relations):
শ্রমিক ও ব্যবস্থাপনার মধ্যে সম্পর্ক সুদৃঢ় রাখার
জন্য মানবসম্পদ বিভাগ কার্যকর ভূমিকা রাখে। সম্মিলিত দরকষাকষি, কর্মীদের
অংশগ্রহণমূলক সিদ্ধান্ত গ্রহণ, এবং সংঘাত নিরসন এই পর্যায়ের
অন্তর্ভুক্ত। সুসম্পর্ক বজায় থাকলে কর্মীদের মনোবল বৃদ্ধি পায় এবং উৎপাদনশীলতা
বাড়ে। নিয়মিত কর্মী সভা, প্রতিক্রিয়া যাচাই ও অভিযোগ গ্রহণ
প্রক্রিয়া এ ক্ষেত্রকে আরও কার্যকর করে তোলে।
৭. শৃঙ্খলা ও অভিযোগ
ব্যবস্থাপনা (Discipline and Grievance Handling):
কর্মস্থলে সুশৃঙ্খল পরিবেশ বজায় রাখতে
সুনির্দিষ্ট নীতিমালা ও আচরণবিধি থাকা প্রয়োজন। যদি কোনো কর্মী অনৈতিক বা
অপ্রত্যাশিত আচরণ করেন, তাহলে তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হয়। পাশাপাশি
কর্মীদের যেকোনো অভিযোগ সঠিকভাবে শুনে তার সমাধান দেওয়াও এই ব্যবস্থাপনার অংশ। এতে
কর্মীরা নিজেদের নিরাপদ ও মূল্যবান মনে করে।
৮. স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা (Health and Safety):
প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সময় কর্মীরা যেন কোনোরকম
শারীরিক বা মানসিক ঝুঁকিতে না পড়ে, তা নিশ্চিত করা হয়। নিরাপদ পরিবেশ, অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা, স্বাস্থ্যকর খাবার, বিশুদ্ধ পানি, প্রাথমিক চিকিৎসা ইত্যাদি ব্যবস্থা
থাকা আবশ্যক। স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার বিষয়ে সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণও দেওয়া উচিত,
যাতে দুর্ঘটনা ও রোগ প্রতিরোধ সম্ভব হয়।
৯. উদ্যোগ ও অনুপ্রেরণা
প্রদান (Motivation and Incentives):
কর্মীদের অভ্যন্তরীণ উদ্দীপনা জাগিয়ে তুলতে
প্রয়োজন তাদের প্রশংসা ও স্বীকৃতি দেওয়া। ভালো কাজের জন্য পুরস্কার, পদোন্নতি বা
অন্যান্য প্রণোদনা কর্মীদের কাজের প্রতি উৎসাহিত করে। কর্মীদের মতামত গ্রহণ,
দায়িত্ব দেওয়া, সিদ্ধান্ত গ্রহণে অন্তর্ভুক্ত
করাও অনুপ্রেরণার অংশ। এতে কর্মীরা নিজেদের গুরুত্ব অনুভব করে।
১০. পদোন্নতি ও স্থানান্তর (Promotion and Transfer):
দক্ষ ও অভিজ্ঞ কর্মীদের আরও উচ্চ পদে উন্নীত করা
হয়, যা তাদের জন্য একটি স্বীকৃতি। এটি কেবল ব্যক্তিগত উন্নয়ন নয়, প্রতিষ্ঠানের জন্যও লাভজনক, কারণ দক্ষ জনবল
ব্যবস্থাপনায় আসে। অপরদিকে, প্রয়োজনে বা কর্মীদের
পারফরম্যান্স অনুযায়ী তাদের অন্য বিভাগে স্থানান্তর করাও গুরুত্বপূর্ণ। এটি
কর্মীদের নতুন অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ করে দেয় এবং একই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানের চাহিদা
পূরণ করে।
উপসংহার: মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা শুধুমাত্র একটি প্রশাসনিক কাজ নয় বরং এটি একটি কৌশলগত কার্যক্রম, যা প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক উন্নয়ন ও টেকসই প্রবৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য। কর্মীদের ন্যায্য ব্যবহার, উন্নয়ন ও সুষ্ঠু পরিবেশ প্রদান করে একটি দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলাই এর লক্ষ্য। উপরোক্ত কার্যাবলিগুলো যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করা হলে প্রতিষ্ঠান দীর্ঘমেয়াদে সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হবে।
সার্চ কী: মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বই pdf free download, হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট
বাংলা pdf, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা pdf, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার নীতিমালা, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব আলোচনা কর, হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বই PDF, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা অনার্স ২য় বর্ষ, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগ, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার কার্যাবলী কী কী?, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার চারটি কাজ কি?, আধুনিক মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার জনক কে?, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ কি? মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার ৫টি কাজ কি কি?, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার পূর্ববর্তী নাম কী ছিল?, হিউম্যান রিসোর্স নির্বাচন বলতে কি বোঝায়?, HRM এর প্রকৃতি বলতে কী বোঝ?, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বই pdf free download, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা pdf, হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বাংলা pdf,
মানব সম্পদ
ব্যবস্থাপনা ইউনিট ২, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার
কার্যাবলী, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার নীতিমালা, হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বই PDF, কর্মী ব্যবস্থাপনা ও মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার মধ্যে
পার্থক্য HRM
ঘোষণা: এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সকল লেখনি লেখক ও ওয়েব এডমিন মুহাম্মাদ আল-আমিন খান কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। Bangla Articles এর কোনো লেখনি থেকে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক কপি করে সোশ্যাল মিডিয়া ও অন্য কোনো ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা যাবে না। কোনো লেখনি ভালো লাগলে ও প্রয়োজনীয় মনে হলে এই ওয়েবসাইট থেকেই তা পড়তে পারেন অথবা ওয়েব লিংক শেয়ার করতে পারেন। গুগল সার্চ থেকে দেখা গেছে যে- বহু লেখনি কতিপয় ব্যক্তি নিজের নামে চালিয়ে দিয়েছেন, যা সম্পূর্ণরূপে কপিরাইট আইনের লঙ্ঘন। ভবিষ্যতে আবারও এমনটি হলে প্রথমত গুগলের কাছে রিপোর্ট করা হবে ও দ্বিতীয়ত তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই কপিরাইট আইনের আওতায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একই সাথে সকলের জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি যে- Bangla Articles এ প্রকাশিত কোনো লেখনি আপনার ভালো না-ও লাগতে পারে, প্রয়োজনে আপনি এর সমালোচনা কমেন্টের মাধ্যমে করতে পারেন। বাক স্বাধীনতা, চিন্তার বহিঃপ্রকাশ করার অধিকার ও লেখালেখি করার অভ্যাসের জায়গা থেকে লেখক যা ইচ্ছা তাই লিখতে পারেন। তবে তিনি তার যেকোনো লেখনির ব্যাপারে যথেষ্ট সচেতন যাতে করে শালীনতা বজায় রাখা যায় এবং অন্যের ধর্মীয় অনুভূতি, মূল্যবোধ ও অধিকারের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করা যায়। - মুহাম্মাদ আল-আমিন খান, লেখক ও ওয়েব এডমিন, Bangla Articles